দেশ বিরোধী শ্লোগানবাজির জন্য JNU প্রায় সময় খবরের শিরোনামে থাকে। আর এখন আবারও JNU ছাত্রছাত্রীদের উপদ্রব সামনে এসেছে। প্রথমে JNU তে অযোধ্যা মামলার বিরোধ করে ছাত্র ছাত্রীরা উপদ্রব করেছিল। এরপর মানুষের bartaman patrika সমালোচনার মুখে পড়তেই সেই বিরোধ ঘুরে যায় হোস্টেল ফি বৃদ্ধি নিয়ে। JUN তে মাত্র ১০ টাকা ২০ টাকা ফি দিয়ে ফ্রীতে খাওয়া দাওয়া, ঘোরা ইত্যাদি সুযোগ সুবিধা ভোগ করে। সেই ফী সামান্য বৃদ্ধি করার কথা উঠলে JUN ছাত্র ছাত্রীরা উৎপাত শুরু করে দেয়।
আর এখন JNU থেকে যে খবর আসছে তা খুবই লজ্জাজনক। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, JNU ক্যাম্পাসে থাকা স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তি ভেঙে দিয়েছে উৎপাতকারীরা। নিউজ এজেন্সি ANI এর অনুযায়ী, উৎপাতকারীরা স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তির উপর ইট, পাথর ছুঁড়তে থাকে। শেষমেষ মূর্তিকে ভেঙে দেওয়া হয়। এরপর ক্যাম্পাস কর্তৃপক্ষ মূর্তিকে ঢেকে রেখেছে। ঘটনাটিকে খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ।
মূর্তি ভাঙার সাথে সাথে মূর্তির উপর অভদ্র শব্দ লিখে দেওয়া হয়। স্বামী বিবেকানন্দের এই মূর্তিটি জেএনইউ ক্যাম্পাসে প্রশাসনিক ব্লকের ডানদিকে এবং এর ঠিক সামনে রয়েছে জওহরলাল নেহেরুর একটি মূর্তি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ব্লকে কয়েকজন শিক্ষার্থী উপাচার্যের সাথে দেখা করতে তখন সেই ঘটনা ঘটে। ফি বৃদ্ধি নিয়ে কিছু ছাত্রছাত্রীরা স্বামী বিবেকানন্দ এর মূর্তির সামনে উপস্থিত হয়েছিল। এরপর সেই উপদ্রবকারীরাই স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তি ভেঙে দেয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
প্রশাসনিক ব্লকে শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের সাথে দেখা করতে আসলে তিনি সেখানে উপস্থিত ছিলেন না। ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা সেখানে অন্য কোনও আধিকারিককে না পেয়ে , তারা উপাচার্যের অফিসের কাছে দেয়ালে অভদ্র ভাষায় লেখা লেখি করে।
আর এখন JNU থেকে যে খবর আসছে তা খুবই লজ্জাজনক। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, JNU ক্যাম্পাসে থাকা স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তি ভেঙে দিয়েছে উৎপাতকারীরা। নিউজ এজেন্সি ANI এর অনুযায়ী, উৎপাতকারীরা স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তির উপর ইট, পাথর ছুঁড়তে থাকে। শেষমেষ মূর্তিকে ভেঙে দেওয়া হয়। এরপর ক্যাম্পাস কর্তৃপক্ষ মূর্তিকে ঢেকে রেখেছে। ঘটনাটিকে খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ।
মূর্তি ভাঙার সাথে সাথে মূর্তির উপর অভদ্র শব্দ লিখে দেওয়া হয়। স্বামী বিবেকানন্দের এই মূর্তিটি জেএনইউ ক্যাম্পাসে প্রশাসনিক ব্লকের ডানদিকে এবং এর ঠিক সামনে রয়েছে জওহরলাল নেহেরুর একটি মূর্তি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ব্লকে কয়েকজন শিক্ষার্থী উপাচার্যের সাথে দেখা করতে তখন সেই ঘটনা ঘটে। ফি বৃদ্ধি নিয়ে কিছু ছাত্রছাত্রীরা স্বামী বিবেকানন্দ এর মূর্তির সামনে উপস্থিত হয়েছিল। এরপর সেই উপদ্রবকারীরাই স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তি ভেঙে দেয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
প্রশাসনিক ব্লকে শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের সাথে দেখা করতে আসলে তিনি সেখানে উপস্থিত ছিলেন না। ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা সেখানে অন্য কোনও আধিকারিককে না পেয়ে , তারা উপাচার্যের অফিসের কাছে দেয়ালে অভদ্র ভাষায় লেখা লেখি করে।
EmoticonEmoticon