আজ ভারতবর্ষের ইতিহাসে অত্যাচারী মুঘলদের মিথ্যাগল্প পোড়ানো হলেও ভারতমাতার আসল বীরদের ইতিহাস পোড়ানো হয় না। আর তা পোড়ানো হবেই বা কেন, আসল সত্য ইতিহাসে প্রকাশ করলে তো কংগ্রেসের এক সম্প্রদায়ের প্রতি তোষণ নীতি উঠে যাবে এবং দেশবিরোধী কার্যকলাপও সামনে চলে আসবে। দেশের অজানা ইতিহাস তো দূরে থাক দেশের সেনাদের বীরত্ব পর্যন্ত জনগণের থেকে লুকিয়ে রেখেছে কংগ্রেস। আপনারা নিশ্চয় ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো এর নাম শুনে থাকবে। হ্যাঁ অবশ্য নাম নাও শুনে থাকতে পারেন। কারণ আমাদের দেশের অধিকাংশ লোকজন সিনেমাজগতের লোকেদের নাম,তাদের জন্মদিন মনে রাখতে ব্যাস্ত থাকে।
ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো ১৯১৪ সালের ৩ এপ্রিল জন্মগ্রহন করেছিলেন।পাকিস্থানের টুকরো করে দেওয়া এই ব্যাক্তি পাঞ্জাবের অমৃতসরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। পাকিস্থানের হাজার হাজার সৈনিককে সাফ করে পাকিস্তানকে থুতু চাটতে বাধ্য করেছিলেন সেই বীর মহাযোদ্ধা ছিলেন ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো। ১৯৭১ এর ভারত পাকিস্থান যুদ্ধের মহানায়ক ছিলেন ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো ছিলেন যিনি এই যুদ্ধের জন্য রণনীতি বানিয়েছিলেন এবং পাকিস্থানের উপর এক বড়ো জয় পেয়েছিলেন। এই জয় এতটাই বড়ো ছিল যে আজ বিশ্বের বহুপ্রান্তে ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো এর সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া হয়। আজ বিশ্বের বহু দেশে ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো এর যুদ্ধকলা ও রণনীতি সম্পর্কে পড়ানো হয়। মানিকসো ১৯৭১ এর পাকিস্থান উপর এমন যুদ্ধনীতি প্রয়োগ করেছিলেন যে পাকিস্থানের প্রায় ৯৩,০০০ সৈনিককে বন্দী বানিয়েছিল। হ্যাঁ প্রায় ৯৩ হাজার পাকিস্থানি সেনাকে বন্ধী বানিয়ে ভারতমাতার কাছে ঝুঁকতে বাধ্য করেছিল এই মহাযোদ্ধা। এই ৯৩,০০০ পাকিস্থানিকে পরে ফিরিয়ে দিয়েছিল ভারত। কিন্তু যাদের রক্তের মধ্যেই বেইমানি যুক্ত তারা(পাকিস্থানিরা) কি কখনো কারোর সাথে ভালো ব্যাবহার করতে পারে।
যদিও শ্যাম মানিকসো ওই ৯৩,০০০ সৈনিকের বদলে পাকঅধিকৃত কাশ্মীর ফিরিয়ে নিতে চেয়েছিলেন, সেই পাকঅধিকৃত কাশ্মীর যা নেহেরুরু ভুলের জন্য এখনো পাকিস্থানের দখলে রয়েছে। কিন্ত ইন্দিরা গান্ধী এমনটা হতে দেননি। ইন্দিরা গান্ধী পাকিস্থানের শাসকদের সাথে বৈঠক করে সমঝোতা করে নিয়েছিলেন। অর্থাৎ যুদ্ধ ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো এর নেতৃত্বে ভারতীয় সেনা জিতলেও খাতায় কলমে পাকিস্থানীদের জিতিয়ে দিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। একবার ভেবে দেখুন, ৯৭,০০০ সৈনিকের বদলে তো আমরা পাকিস্থানকে তাদের অর্ধেক জমি দিতেও বাধ্য করতে পারতাম তাহলে পাক অধিকৃত কাশ্মীর এমন কি আর বড়ো জিনিস। কিন্তু কংগ্রেসের ইন্দিরা গান্ধী দয়া দেখাতে গিয়ে পুরো প্ল্যান নষ্ট করে দিয়েছিলেন।
শুধু এই নয় পূর্ব পাকিস্তানকে(বর্তমানের বাংলাদেশ(জেতার পর ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো ওই অংশকে ভারতে যুক্ত করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেখানেও ইন্দিরা গান্ধী সেনার বিরুদ্ধে গিয়ে ইসলামিক দেশ বাংলাদেশ বানিয়ে দেন। আসলে অত্যাচারী বাবরকে যে নিজের পূর্বপুরুষ বলে দাবি করতেন সেই ইন্দিরা গান্ধী কিভাবে রাষ্ট্রভক্ত ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো এর কথা মানবেন সেটাও একটা বড় প্রশ্ন। আজকে ইন্দিরা গান্ধীর ভুলে তৈরী ইসলামিক দেশ বাংলাদেশ হিন্দুদের জন্য নরকের সমান। দুঃখের ব্যাপার এই যে কংগ্রেসে সরকার এই মহাযোদ্ধার সাথে অত্যন্ত খারাপ ব্যবহার করেছিলেন।আজকের দিনে দাঁড়িয়ে প্রত্যেক ভারতীয়র উচিত মহাযোদ্ধা মানিকসো এর থেকে প্রেরণা নেওয়া যিনি ইসলামিক পাকিস্থানের টুকরো করতে সক্ষম হয়েছিলেন।
24 Ghanta
ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো ১৯১৪ সালের ৩ এপ্রিল জন্মগ্রহন করেছিলেন।পাকিস্থানের টুকরো করে দেওয়া এই ব্যাক্তি পাঞ্জাবের অমৃতসরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। পাকিস্থানের হাজার হাজার সৈনিককে সাফ করে পাকিস্তানকে থুতু চাটতে বাধ্য করেছিলেন সেই বীর মহাযোদ্ধা ছিলেন ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো। ১৯৭১ এর ভারত পাকিস্থান যুদ্ধের মহানায়ক ছিলেন ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো ছিলেন যিনি এই যুদ্ধের জন্য রণনীতি বানিয়েছিলেন এবং পাকিস্থানের উপর এক বড়ো জয় পেয়েছিলেন। এই জয় এতটাই বড়ো ছিল যে আজ বিশ্বের বহুপ্রান্তে ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো এর সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া হয়। আজ বিশ্বের বহু দেশে ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো এর যুদ্ধকলা ও রণনীতি সম্পর্কে পড়ানো হয়। মানিকসো ১৯৭১ এর পাকিস্থান উপর এমন যুদ্ধনীতি প্রয়োগ করেছিলেন যে পাকিস্থানের প্রায় ৯৩,০০০ সৈনিককে বন্দী বানিয়েছিল। হ্যাঁ প্রায় ৯৩ হাজার পাকিস্থানি সেনাকে বন্ধী বানিয়ে ভারতমাতার কাছে ঝুঁকতে বাধ্য করেছিল এই মহাযোদ্ধা। এই ৯৩,০০০ পাকিস্থানিকে পরে ফিরিয়ে দিয়েছিল ভারত। কিন্তু যাদের রক্তের মধ্যেই বেইমানি যুক্ত তারা(পাকিস্থানিরা) কি কখনো কারোর সাথে ভালো ব্যাবহার করতে পারে।
যদিও শ্যাম মানিকসো ওই ৯৩,০০০ সৈনিকের বদলে পাকঅধিকৃত কাশ্মীর ফিরিয়ে নিতে চেয়েছিলেন, সেই পাকঅধিকৃত কাশ্মীর যা নেহেরুরু ভুলের জন্য এখনো পাকিস্থানের দখলে রয়েছে। কিন্ত ইন্দিরা গান্ধী এমনটা হতে দেননি। ইন্দিরা গান্ধী পাকিস্থানের শাসকদের সাথে বৈঠক করে সমঝোতা করে নিয়েছিলেন। অর্থাৎ যুদ্ধ ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো এর নেতৃত্বে ভারতীয় সেনা জিতলেও খাতায় কলমে পাকিস্থানীদের জিতিয়ে দিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। একবার ভেবে দেখুন, ৯৭,০০০ সৈনিকের বদলে তো আমরা পাকিস্থানকে তাদের অর্ধেক জমি দিতেও বাধ্য করতে পারতাম তাহলে পাক অধিকৃত কাশ্মীর এমন কি আর বড়ো জিনিস। কিন্তু কংগ্রেসের ইন্দিরা গান্ধী দয়া দেখাতে গিয়ে পুরো প্ল্যান নষ্ট করে দিয়েছিলেন।
শুধু এই নয় পূর্ব পাকিস্তানকে(বর্তমানের বাংলাদেশ(জেতার পর ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো ওই অংশকে ভারতে যুক্ত করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেখানেও ইন্দিরা গান্ধী সেনার বিরুদ্ধে গিয়ে ইসলামিক দেশ বাংলাদেশ বানিয়ে দেন। আসলে অত্যাচারী বাবরকে যে নিজের পূর্বপুরুষ বলে দাবি করতেন সেই ইন্দিরা গান্ধী কিভাবে রাষ্ট্রভক্ত ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানিকসো এর কথা মানবেন সেটাও একটা বড় প্রশ্ন। আজকে ইন্দিরা গান্ধীর ভুলে তৈরী ইসলামিক দেশ বাংলাদেশ হিন্দুদের জন্য নরকের সমান। দুঃখের ব্যাপার এই যে কংগ্রেসে সরকার এই মহাযোদ্ধার সাথে অত্যন্ত খারাপ ব্যবহার করেছিলেন।আজকের দিনে দাঁড়িয়ে প্রত্যেক ভারতীয়র উচিত মহাযোদ্ধা মানিকসো এর থেকে প্রেরণা নেওয়া যিনি ইসলামিক পাকিস্থানের টুকরো করতে সক্ষম হয়েছিলেন।
24 Ghanta
EmoticonEmoticon