13 বছর কেটে গেছে। 13 বছর পর সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে উদ্ধার হলো সহদেবের মৃত দেহ। সহদেবের স্ত্রী সবিতা স্বীকার করেছে যে, সে নিজে ও তার বিবাহবহির্ভুত প্রেমিক মিলেই সহদেবকে হত্যা করেছিল। 2008 সালে সবিতা ও তার প্রেমিক যখন ঘনিষ্ট অবস্থায় থাকে, তখন সহদেব সেই দৃশ্য দেখে ফেলে। তারপরই প্রেমিক কমলেশের সঙ্গে স্বামীকে খুন করে সবিতা। খুন করে মৃতদেহ ঢুকিয়ে দেয় সেপটিক ট্যাঙ্কে এবং ট্যাঙ্কটা ভালো করে সিমেন্ট দিয়ে চাপা দিয়ে দেয়।মুম্বাইয়ের বয়সার এই ঘটনায় চঞ্চল হয়ে ওঠে। স্বামীকে খুন করে, দেহ লুকিয়ে, সেই বাড়িতেই চলত প্রেম প্রেম খেলা। কেউ স্বামীর কথা জিজ্ঞাসা করলে সবিতা বলতো, তার স্বামী তাকে ছেড়ে চলে গেছে। সে মাতাল হয়ে গেছে।এই 13 বছর ধরে মৃত সহদেবের স্ত্রী সবিতা সেই বাড়িতেই রমরমিয়ে জমাত মধুচক্রের আসর। কিছুদিন আগেই গ্রেফতার হয় 42 বছর বয়সী সবিতা। সবিতা পুলিশের কাছে তার অপরাধের কথা স্বীকার করে নেয়। সবিতা আরও জানিয়েছে, আরও দুজন ব্যক্তিকে সে হত্যা করেছে। গত 4 ডিসেম্বর সবিতাকে গ্রেফতার করে তার কবজা থেকে বহু যুবতীকে উদ্ধার করা হয়েছে।পুলিশের কাছ থেকে খবর পাওয়া গেছে, এই সবিতার কাছে নানা রাজ্য থেকে লোপাট হওয়া যুবতীকে আনা হতো।
Home ›
রাজ্য ›
চাঞ্চল্যকর ঘটনা স্বামীকে খুনের পর দেহ লুকিয়ে সেই বাড়িতেই চলত স্ত্রীর মধুচক্রের আসর..
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
EmoticonEmoticon