এখুন রাজ্যে কুমড়ো এবং তরমুজ এই দুটি ফলের নাম চরমে,সাধারণ মানুসের জন্য এই কুমড়ো ও তরমুজ কেনায় দামের অকাল তাই এদের নিয়েও এখুন রাজনীতি খুব গরম,যাঁরা 'কুমড়ো' অর্থাৎ বাইরে তৃণমূল কিন্তু মনোভাবে বিজেপি,রাজ্যে বিজেপি বাড়ছে গতিকে সেই গতিকে tmc সামলাতে পারছে না বলে দাবি বিজেপির, সূত্রের খবর, তৃণমূলে থাকা মুকুল রায়ের অনেক পুরনো অনুগামীই দিনের বেলায় চায়ের দোকানে কিংবা ছোট বৈঠকে মুকুল রায় সম্পর্কে নানা সমালোচনা করেছেন। দলের অন্দরে তাঁদেরকেও সন্দেহের তালিকায় রাখা হয়েছে।দলের কাজে গুটিয়ে যাওয়া নেতাদের নিয়ে টেনশনে তৃণমূল নেতৃত্ব। তাঁরা কি পুরো গুটিয়ে গিয়েছেন, নাকি মুকুল রায়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন, তা নিয়ে খোঁজখবর শুরু করেছে তৃণমূল নেতৃত্ব। গঠিত হয়েছে তদন্ত কমিটি।পশ্চিমবঙ্গে বাম শাসনের সময়ে রাজ্য রাজনীতিতে তরমুজ শব্দটি বারবার এসেছে। বাইরে সবুজ হলেও, ভিতরে লাল। বাইরে কংগ্রেসি রাজনীতি করলেও, ভিতরে ভিতরে বামেদের সহযোগিতা করে গিয়েছেন অনেক কংগ্রেস নেতা।সেই বাম শাসন শেষ হয়ে গিয়েছে ছয় বছরেরও বেশি সময় আগে। ফলে বঙ্গ রাজনীতিতে তরমুজ শব্দটি আর উঠে আসে না। তবে মুকুল রায়ের দলবদলের পর বঙ্গ রাজনীতিতে কুমড়ো শব্দের আগমণ হয়েছে। অর্থাৎ বাইরে সবুজ বলেও, ভিতরে গেরুয়া। মুকুল রায় নিজে দলবদলের সময় কাউকে সেরকম নাম করা কাউকে নিয়ে দলবদল করতে পারেননি। তবে অনেকের সঙ্গেই মুকুল রায়ের যোগাযোগ রয়েছে। আর মুকুল রায় যখন বলেন, সব তৃণমূল কর্মীই তাঁর অনুগামী, তখন, ভিতরে ভিতরে তৃণমূলের অন্দরে চাপ বাড়তে বাধ্য। সূত্রের খবর, যেহেতু সংগঠনের দায়িত্বে ছিলেন মুকুল রায়, সেই জন্য রাজ্যের সব জেলাতেই সন্দেহজনকদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।
EmoticonEmoticon