ডেস্ক: গত বছর এইরকম সময়করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রমোদী এমন একটি ঘোষণা করেছিলেন যাতে ভারত এমনকি পুরো বিশ্ব চমকে গেছিলো।বিষয়টি ছিল নোট পরিবর্তনের।কালো টাকা আটকাতে তিনি ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট পরিবর্তনের কথা বলেছিলেন।এবার নরেন্দ্রমোদী এমন একটা পদক্ষেপ নিতে চলেছেন যাতে আবার পুরো ভারত চমকে যাবে।আসলে ক্রমবর্ধমান দুর্নীতির উপর নজর রেখে মোদী বার বার কংগ্রেসকে লক্ষ করেছেন এবং তিনি পরিকল্পনা করেছেন যেসব নেতার বেনামি সম্পত্তি লুকিয়ে রেখেছেন,তাদের উপর সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করবেন।আপনাদের মনে করিয়েদি যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রমোদী নোটবন্দির সময় বলেছিলেন যে কংগ্রেসরা নোটবন্দির বিরুদ্ধে যে অভিযান চালাচ্ছিল সেটা মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য যাতে সরকার তাদের বেনামি সম্পত্তির দিকে নজর না দিতে পারে।তিনি এটাও বলেছিলেন যে আমি এমন অবস্থা করব যাতে কেউ বেনামি সম্পত্তির উপর নিজের অধিকার না রাখতে পারে এবং গরিবরা তাদের অধিকার ফিরে পেতে পারে।
মোদীজীর বানিজ্যিক পদ্ধতিকে সালুট জানিয়ে বিশ্ব ব্যাঙ্ক ফাস করলো এক চাঞ্চল্যকর তথ্য যা বিরোধীদের চমকে দেবে।
ভারতবর্ষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে, বিশ্বব্যাংকের সিইও ক্রিশ্চিলিনা জর্জিভা বলেছেন যে তিনি কোন সন্দেহ নেই যে 2047 সালের মধ্যে ভারত একটি উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে যখন এটি স্বাধীনতার শতকরা শতকের স্বাধীনতার সমাপ্তি ঘটবে।
"গত তিন দশক ধরে, ভারতের মাথাপিছু আয়ের চতুর্থাংশ বেড়েছে। 2047 সালে ভারতের স্বাধীনতার শতকে আঘাত হানতে হলে ভারতের কোনও সন্দেহ নেই, এটি একটি উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ হবে," জর্জিয়াভ বলেন, ভারতের ব্যবসায়িক সংস্কার প্রভাষী ভারতীয় কেন্দ্র এ সম্মেলন এখানে।জর্জিভিয়া 2017 সালে 30 র্যাঙ্ক হ্রাসের জন্য ভারতকে প্রশংসা করেন, যা ব্যবসার সহজলভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে বড় লিপ।
"আমরা একটি খুব চিত্তাকর্ষক কৃতিত্ব উদযাপন করতে এখানে এসেছি। ব্যবসা করার স্বার্থে ইতিহাসের 15 বছর ধরে, এক বছরের মধ্যে 30-র্যাঙ্কের এই ধরনের লাফানো খুব বিরল। ক্রিকেটে, আমি বুঝতে পারি যে শতকে আঘাত করা একটি বড় ব্যাপার মাইলফলক।তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তার "উচ্চ পর্যায়ের মালিকানা" প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন এবং "সংস্কারের চ্যাম্পিয়নশিপ" করেছেন যা ব্যবসাতে সহজে ভারতে এমন একটি র্যাংকিং অর্জন করতে পেরেছিল।বিশ্বব্যাংকের সিইও গুড়গুড়িকে স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, "আজও গুর্ন নানকের বার্ষিকী রয়েছে, যা আমাকে তার কথা স্মরণ করিয়ে দেয় যে, যে বীজ বপন করা হয়, তা এইভাবে বৃদ্ধি পাবে।
"গত তিন দশক ধরে, ভারতের মাথাপিছু আয়ের চতুর্থাংশ বেড়েছে। 2047 সালে ভারতের স্বাধীনতার শতকে আঘাত হানতে হলে ভারতের কোনও সন্দেহ নেই, এটি একটি উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ হবে," জর্জিয়াভ বলেন, ভারতের ব্যবসায়িক সংস্কার প্রভাষী ভারতীয় কেন্দ্র এ সম্মেলন এখানে।জর্জিভিয়া 2017 সালে 30 র্যাঙ্ক হ্রাসের জন্য ভারতকে প্রশংসা করেন, যা ব্যবসার সহজলভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে বড় লিপ।
"আমরা একটি খুব চিত্তাকর্ষক কৃতিত্ব উদযাপন করতে এখানে এসেছি। ব্যবসা করার স্বার্থে ইতিহাসের 15 বছর ধরে, এক বছরের মধ্যে 30-র্যাঙ্কের এই ধরনের লাফানো খুব বিরল। ক্রিকেটে, আমি বুঝতে পারি যে শতকে আঘাত করা একটি বড় ব্যাপার মাইলফলক।তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তার "উচ্চ পর্যায়ের মালিকানা" প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন এবং "সংস্কারের চ্যাম্পিয়নশিপ" করেছেন যা ব্যবসাতে সহজে ভারতে এমন একটি র্যাংকিং অর্জন করতে পেরেছিল।বিশ্বব্যাংকের সিইও গুড়গুড়িকে স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, "আজও গুর্ন নানকের বার্ষিকী রয়েছে, যা আমাকে তার কথা স্মরণ করিয়ে দেয় যে, যে বীজ বপন করা হয়, তা এইভাবে বৃদ্ধি পাবে।
বিজেপিতে যোগ দিয়ে মুকুল ২০১৯ বিজেপি বাংলাই...
photo by supravat.in |
সমস্ত জল্পনার অবসান করে বিজেপিতে যোগ দিলেন মুকুল রায়।তাঁকে স্বাগত জানালেন বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয় ও স্বপন দাশগুপ্ত,এবং তার সাথে ওনাকে ফুল এবং বিজেপি মেম্বারশিপ কার্ড দিয়ে সম্বর্ধনা করা হয়, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি মুখপাত্র রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন,বাংলাই এখুন অরাজকতা চলছে ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতি চলছে তা বন্ধ করতে এবং মুকুল রায় এর মতো নেতা পেযে বিজেপি খুসি, তাকে দলে নিলে লাভবান হবে গোটা পশ্চিমবঙ্গ। তিনি তার সাথে এও বলেন গোটা দেশের অধিকাংশ রাজ্যে আমরা ক্ষমতায় আছি।বাকি রাজ্যের মানুষও চাইছেন বিজেপিকে।
মুকুলের কথায়, ''বিজেপির সমর্থনেই আজ এই জায়গায় এসেছে তৃণমূল। ১৯৯৭ সালে তৃণমূল প্রতিষ্ঠার সময় বিজেপি পাশে না দাঁড়ালে মমতার দল এই জায়গায় আসতে পারত না। বাংলার মানুষ হাঁফিয়ে উঠেছে। বিকল্প খুঁজছে। ২০২১ সালে ভারতীয় জনতা পার্টির নেতৃত্বে নতুন সরকার আসবে পশ্চিমবঙ্গে।'' তিনি আরও বলেন,''বিজেপি ধর্মনিরপেক্ষ দল। ১৩টি রাজ্যে ক্ষমতায় রয়েছে তারা। ৫টি রাজ্যে তাদের উপমুখ্যমন্ত্রী রয়েছে। নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহের নেতৃত্বে পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতা দখল করবে বিজেপি।'' বিজেপিতে যোগদানের পরই অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকে বসেন মুকুল রায়।
EmoticonEmoticon