দেশে মোদী সরকার আসার পর থেকে প্রজাতন্ত্র দিবসে দেশকে চমক দিয়েছেন দেশ- বিদেশের হেভিওয়েটদের আমন্ত্রণ জানিয়ে। মোদী সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রথম বছর তৎকালীন মার্কিন
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে হাজির করেছিলেন। ঠিক তার পরের বছর এনেছিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওঁলাদকে। এমনকি ২০১৭ সালে মানে আগের বছর তারা প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রণ করেছিলেন আবু ধাবির যুবরাজ মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহায়ানকে তিনি সেই নিমন্ত্রণ পেয়ে খুব খুশি হয়েছিলেন এবং সেই দিন তিনি ভারতে এসে উউপস্থিত হয়েছিলেন। এবার ২০১৯ সালের প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে আমন্ত্রন জানালো ভারত। জানা গিয়েছে ভারত এই বছর এপ্রিলে মাসেই তাকে আমন্ত্রন পত্র পাঠিয়ে দিয়েছে।
তারপর কিছু আলাপ আলোচনা হলেও সরকারিভাবে এখনও কিছু জানানো হয়নি ওয়াশিংটনের তরফ থেকে। কিছুদিন ধরেই চারিদিকে মোদীর বিদেশনীতি প্রশ্নের মুখে পড়েছে। সমালোচক ও বিরোধীরা প্রতিবেশী দেশ গুলির সাথে সম্পর্ক নিয়ে দিন দিন সরব হচ্ছে। এই অবস্থাতে যদি ট্রাম্পকে ভারতে আনা যায় তাহলে সেটি ইতিবাচক দিক হিসাবেই দেখছে মোদী সরকার। তাছাড়া এই মুহূর্তে ভারত-মার্কিন সম্পর্ক কিছুটা কিছুটা চাপেই রয়েছে বেশ কিছু ব্যাপার নিয়ে। ইরান থেকে তেল আমদানির বিষয়টি সেই তালিকার একদম প্রথমে রয়েছে। এছাড়া এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা চুক্তিটি যেটা ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে হয়েছে সেটা তারা একদম ভালো চোখে দেখছে না। তাই কূটনৈতিক মহলের দাবি যে এমন পরিস্থিতিতে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ভারতে আসার আমন্ত্রণ বেশ তাৎপর্যপূর্ণ হবে বলেই তারা মনে করেন।
প্রসঙ্গত, ওয়াশিংটন থেকে সব দেশ কে জানানো হয়েছে যে পেট্রোপণ্যে ইরানের উপর নির্ভরতা কমাতে। ইরান থেকে পেট্রোল আমদানি একদম শূন্যে নিয়ে যেতে হবে। সেই বিষয়ে এখন গোটা বিশ্বের দেশগুলির উপরেই চাপ বাড়িয়েছে আমেরিকা। তারা জানিয়েছে যে ৪ ই নভেম্বর থেকে আমদানি একদম বন্ধ করে দিতে হবে। না হলে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়তে হবে সেই সমস্ত দেশ গুলিকে। এই দিকে ভারতে নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূত রাহাগি রীতিমত হুঁশিয়ার দিয়ে বলেছেন যে ইরানের উপর নির্ভর না করে অন্যান্য দেশ থেকে জ্বালানি তেল আমদানি করা যাবে না।
এই রকম পরিস্থিতিতে ইরাকের উপ-রাষ্ট্রদূত মাসুদ রেজভানিয়ান রাহাগি একটি আলোচনা সভায় জানিয়েছেন যে ‘‘ইরানের বদলে ভারত যদি ইরাক, রাশিয়া, সৌদি আরব কিংবা আমেরিকা
থেকে অপরিশোধিত তেল আমদানির
উপরে জোর দেয়, তাহলে বিশেষ সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হবে নয়া দিল্লি কে। এই পরিস্থিতিতে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে যদি ভারতে আনা যায় তাহলে সেটা ভারতের সাফল্য হিসাবেই দেখছে রাজনৈতিক মহল।
#অগ্নিপুত্র
24 Ghanta
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে হাজির করেছিলেন। ঠিক তার পরের বছর এনেছিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওঁলাদকে। এমনকি ২০১৭ সালে মানে আগের বছর তারা প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রণ করেছিলেন আবু ধাবির যুবরাজ মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহায়ানকে তিনি সেই নিমন্ত্রণ পেয়ে খুব খুশি হয়েছিলেন এবং সেই দিন তিনি ভারতে এসে উউপস্থিত হয়েছিলেন। এবার ২০১৯ সালের প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে আমন্ত্রন জানালো ভারত। জানা গিয়েছে ভারত এই বছর এপ্রিলে মাসেই তাকে আমন্ত্রন পত্র পাঠিয়ে দিয়েছে।
তারপর কিছু আলাপ আলোচনা হলেও সরকারিভাবে এখনও কিছু জানানো হয়নি ওয়াশিংটনের তরফ থেকে। কিছুদিন ধরেই চারিদিকে মোদীর বিদেশনীতি প্রশ্নের মুখে পড়েছে। সমালোচক ও বিরোধীরা প্রতিবেশী দেশ গুলির সাথে সম্পর্ক নিয়ে দিন দিন সরব হচ্ছে। এই অবস্থাতে যদি ট্রাম্পকে ভারতে আনা যায় তাহলে সেটি ইতিবাচক দিক হিসাবেই দেখছে মোদী সরকার। তাছাড়া এই মুহূর্তে ভারত-মার্কিন সম্পর্ক কিছুটা কিছুটা চাপেই রয়েছে বেশ কিছু ব্যাপার নিয়ে। ইরান থেকে তেল আমদানির বিষয়টি সেই তালিকার একদম প্রথমে রয়েছে। এছাড়া এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা চুক্তিটি যেটা ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে হয়েছে সেটা তারা একদম ভালো চোখে দেখছে না। তাই কূটনৈতিক মহলের দাবি যে এমন পরিস্থিতিতে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ভারতে আসার আমন্ত্রণ বেশ তাৎপর্যপূর্ণ হবে বলেই তারা মনে করেন।
প্রসঙ্গত, ওয়াশিংটন থেকে সব দেশ কে জানানো হয়েছে যে পেট্রোপণ্যে ইরানের উপর নির্ভরতা কমাতে। ইরান থেকে পেট্রোল আমদানি একদম শূন্যে নিয়ে যেতে হবে। সেই বিষয়ে এখন গোটা বিশ্বের দেশগুলির উপরেই চাপ বাড়িয়েছে আমেরিকা। তারা জানিয়েছে যে ৪ ই নভেম্বর থেকে আমদানি একদম বন্ধ করে দিতে হবে। না হলে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়তে হবে সেই সমস্ত দেশ গুলিকে। এই দিকে ভারতে নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূত রাহাগি রীতিমত হুঁশিয়ার দিয়ে বলেছেন যে ইরানের উপর নির্ভর না করে অন্যান্য দেশ থেকে জ্বালানি তেল আমদানি করা যাবে না।
এই রকম পরিস্থিতিতে ইরাকের উপ-রাষ্ট্রদূত মাসুদ রেজভানিয়ান রাহাগি একটি আলোচনা সভায় জানিয়েছেন যে ‘‘ইরানের বদলে ভারত যদি ইরাক, রাশিয়া, সৌদি আরব কিংবা আমেরিকা
থেকে অপরিশোধিত তেল আমদানির
উপরে জোর দেয়, তাহলে বিশেষ সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হবে নয়া দিল্লি কে। এই পরিস্থিতিতে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে যদি ভারতে আনা যায় তাহলে সেটা ভারতের সাফল্য হিসাবেই দেখছে রাজনৈতিক মহল।
#অগ্নিপুত্র
24 Ghanta
EmoticonEmoticon