এবার বাংলার রেলের বিরাট বরাদ্দ কেন্দ্রীয় বাজেট, এই বাজেটে কড়া জবাব মমতাকে প্রধানমন্ত্রী মোদীর। বাংলার রেল বাজেট যা করেছেন তা অসাধারণ বলে মনে করছে সাধারণ মানুস,কিন্তু এর হাত ধরে কি রাজ্য কাজ ঠিক করবে সেই নিয়ে চিন্তায় কিছু মানুস,বাজেটে ৯-এর কেন্দ্রীয় বাজেটে রাজ্যের ৮৮১ কিমি রেলপথের বৈদ্যুতিকরণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
যার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৭৭১.৫৪ কোটি টাকা। উত্তর সীমান্ত রেলের অধীনে ৫০৬ কিমি রেলপথে বৈদ্যুতিকরণের কথা বলা হয়েছে কেন্দ্রীয় বাজেটে। কাটিহার- তেজনারায়ণপুর এবং বারসই-রাধিকাপুর রুটের ১৭৬ কিমির মধ্যে ১৪২ কিমিই পড়ছে পশ্চিমবঙ্গে। দক্ষিণ-পূর্ব রেলের মধ্যে থাকা বাঁকুড়া-মশাগ্রাম সেকশনের ১১৮ কিমি রেলপথের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৯২.৮ কোটি টাকা। উত্তরবঙ্গের রানিনগর-হলদিবাড়ি রুটে ৩৪ কিমি সিঙ্গল লাইনে বৈদ্যুতিকরণের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ২৭.৭১ কোটি টাকা।পূর্ব রেলের অধীন বর্ধমান ও বীরভূমে ৫২ কিমি ব্যাপী এলাকায় ছড়িয়ে থাকা কাটোয়া-আমোদপুর লাইনের বৈদ্যুতিকরণের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৫৩.৬৬ কোটি টাকা। পশ্চিমবঙ্গের সীমানার সঙ্গে যুক্ত অসমের পশ্চিম অংশ। যার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গেই পড়ছে ৪১২ কিমি রেলপথ। যার জন্য খরচ ধরা হয়েছে ৪৭৫.৩১ কোটি টাকা।
যার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৭৭১.৫৪ কোটি টাকা। উত্তর সীমান্ত রেলের অধীনে ৫০৬ কিমি রেলপথে বৈদ্যুতিকরণের কথা বলা হয়েছে কেন্দ্রীয় বাজেটে। কাটিহার- তেজনারায়ণপুর এবং বারসই-রাধিকাপুর রুটের ১৭৬ কিমির মধ্যে ১৪২ কিমিই পড়ছে পশ্চিমবঙ্গে। দক্ষিণ-পূর্ব রেলের মধ্যে থাকা বাঁকুড়া-মশাগ্রাম সেকশনের ১১৮ কিমি রেলপথের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৯২.৮ কোটি টাকা। উত্তরবঙ্গের রানিনগর-হলদিবাড়ি রুটে ৩৪ কিমি সিঙ্গল লাইনে বৈদ্যুতিকরণের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ২৭.৭১ কোটি টাকা।পূর্ব রেলের অধীন বর্ধমান ও বীরভূমে ৫২ কিমি ব্যাপী এলাকায় ছড়িয়ে থাকা কাটোয়া-আমোদপুর লাইনের বৈদ্যুতিকরণের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৫৩.৬৬ কোটি টাকা। পশ্চিমবঙ্গের সীমানার সঙ্গে যুক্ত অসমের পশ্চিম অংশ। যার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গেই পড়ছে ৪১২ কিমি রেলপথ। যার জন্য খরচ ধরা হয়েছে ৪৭৫.৩১ কোটি টাকা।
EmoticonEmoticon