মুকুল রায় কটাক্ষ করলেন যে, তৃণমূলের এটা অনেক আগের স্বভাব। ব্যক্তি বিশেষের উপর নজর রাখা। মুকুল রায় প্রশ্ন তোলেন, পশ্চিমবঙ্গের গণতন্ত্র আদৌ সুস্থ আছে তো?
মুকুল রায় তাদের কাছে জানতে চাইলেন তাঁদের কোনো প্রশ্ন আছে কিনা। কিন্তু গোয়েন্দারা জানালেন তাঁদের কোনো প্রশ্ন নেই।
মুকুল রায়ের গতিবিধি লক্ষ রাখার জন্য আদালত চত্বরে উঁকিঝুঁকি মারছিলেন এক ব্যক্তি। কিন্তু তাঁকে মুকুল রায় চিনে ফেললেন। সেখানেই উঠলো নজরদারির নতুন অভিযোগ। মমতার হাটে হাড়ি ভাঙার উপক্রম তৈরি হলো। মুকুল রায় গোয়েন্দা অধিকারিদের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করলেন, ভালো আছেন? মুকুল রায় বললেন যে, তাঁদের কোনো দোষ নেই। তারা কাঠের পুতুল মাত্র। দড়ি উপর ওয়ালার হাতে। কাল ফোন ট্যাপিং মামলার শুনানিতে দিল্লি হাইকোর্টে গিয়ে বিজেপি নেতা মুকুল রায় সনাক্ত করলেন তিনজন গোয়েন্দাকে। মুকুল রায় অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর ৪টি ফোনে পশ্চিমবঙ্গ সরকার নজরদারি চালাচ্ছে। এই ব্যাপারে তিনি কোর্টে গিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে তিনি মমতাকে গোল দিলেন। তিনি আদালতে গিয়ে সেই চত্বরে সনাক্ত করে ফেললেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তিন গোয়েন্দাকে।
EmoticonEmoticon