আরো একবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রমোদী সবাইকে পেছনে ফেলে দিয়েছেন।কিন্তু হ্যাঁ কংগ্রেস এর রাহুল গান্ধী অবশ্য প্রধানমন্ত্রীর ঠিক পেছনেই দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন।বিষয়টা হলো, টুইটার গুজরাট নির্বাচন নিয়ে কয়েকটি পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে।এখান থেকে জান গিয়েছে যে গুজরাটনির্বাচনের পুরো সময়কালে যে ব্যাক্তির নাম সবচেয়ে বেশি বার উল্লেখ করা হয়েছে উনি হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রমোদী তারপরেই দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন কংগ্রেস এর সভাপতি রাহুল গান্ধী।এরপরে তৃতীয় স্থানে আছেন অমিত শাহ এবং চতুর্থ স্থানে আছেন হার্দিক প্যাটেল।পুরো সোশ্যাল।মিডিয়ায় বিজয় রূপানির নাম সবচেয়ে বেশি বার উল্লেখিত ছিল এবং তারপরেই দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানে ছিল জিগনেশ মেবানি এবং আলপেশ ঠাকুর।
টুইটার ১ ডিসেম্বর থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত গুজরাট নির্বাচন ২০১৭ এর বিশ্লেষণ করে যেখানে এইসব তথ্য প্রকাশ পেয়েছে।জানলে অবাক হবেন,এই তথ্য অনুযায়ী প্রকাশ পেয়েছে গুজরাট নির্বাচন নিয়ে ২০ লক্ষ বার উল্লেখ করা হয়েছে এবং উন্নয়ন নিয়ে সবচেয়ে বেশি বার টুইটার এ আলোচনা করা হয়েছে।এই তথ্য থেকে আরো জান গিয়েছে যে, নির্বাচন সময়কালে ধর্ম এবং হিন্দুত্ব নিয়ে সবচেয়ে বেশি আলোচনা করা হয়েছিল টুইটার এ।এছাড়ও GST, নোটবন্দি নিয়েই চর্চা হয়েছিল টুইটারএ।এমনকি এই প্রথমবার টুইটার ভারতের নির্বাচনের জন্য লাইভ স্ট্রিমিং চালু করেছিল যেখানে সাধারণমানুষ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত সমস্ত খবর পাচ্ছিলো।টুইটারএর তরফে জানানো হয়েছে যে, 'আমাদের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায় যে প্রচুর মানুষ হিন্দিতে টুইট এর উত্তর দিচ্ছেন এবং নেতারা সরাসরি টুইটার এর মাধমে নিজেদের ভাষণ এবং প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছিলেন।'শুধু তাই নয় ভারতবর্ষ ছাড়াও অন্য দেশের থেকেও মানুষ টুইটার এর মাধমে গুজরাটের নির্বাচনের উপর নজর রাখছিলেন।
টুইটার ১ ডিসেম্বর থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত গুজরাট নির্বাচন ২০১৭ এর বিশ্লেষণ করে যেখানে এইসব তথ্য প্রকাশ পেয়েছে।জানলে অবাক হবেন,এই তথ্য অনুযায়ী প্রকাশ পেয়েছে গুজরাট নির্বাচন নিয়ে ২০ লক্ষ বার উল্লেখ করা হয়েছে এবং উন্নয়ন নিয়ে সবচেয়ে বেশি বার টুইটার এ আলোচনা করা হয়েছে।এই তথ্য থেকে আরো জান গিয়েছে যে, নির্বাচন সময়কালে ধর্ম এবং হিন্দুত্ব নিয়ে সবচেয়ে বেশি আলোচনা করা হয়েছিল টুইটার এ।এছাড়ও GST, নোটবন্দি নিয়েই চর্চা হয়েছিল টুইটারএ।এমনকি এই প্রথমবার টুইটার ভারতের নির্বাচনের জন্য লাইভ স্ট্রিমিং চালু করেছিল যেখানে সাধারণমানুষ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত সমস্ত খবর পাচ্ছিলো।টুইটারএর তরফে জানানো হয়েছে যে, 'আমাদের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায় যে প্রচুর মানুষ হিন্দিতে টুইট এর উত্তর দিচ্ছেন এবং নেতারা সরাসরি টুইটার এর মাধমে নিজেদের ভাষণ এবং প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছিলেন।'শুধু তাই নয় ভারতবর্ষ ছাড়াও অন্য দেশের থেকেও মানুষ টুইটার এর মাধমে গুজরাটের নির্বাচনের উপর নজর রাখছিলেন।
EmoticonEmoticon