সারদা-নারদ তদন্তের কারণে বাংলায় তৃণমূলের খুটি এখুন আর শক্ত নেই, এই সময় মুকুল রায় কি আরও গুরুত্ব পাবেন বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল, তৃণমূল এর পতন আরও বাড়বে বলে মনে করছে পঞ্চায়েত ভোটের আগেই অমিত শাহ কি আবার আসবেন ও তার দল এর জনবহুল আরো বাড়াবে, বিজেপি এখুন বাংলা নিয়ে খুব সিরিয়াস। আরোপড়ুন: এত প্রচার করেও কেন হারের মুখ দেখতে হলো কংগ্রেসকে!!না জেনে থাকলে অব্যশই জানুন..
এতদিন নানা প্রশ্নের এত দিন উত্তর ছিল ‘‘দাঁড়ান, গুজরাতটা মিটুক! আর কাল যে জনবহুল এর সাথে গুজরাট ও হিমাচল প্রদেশে বিজেপি সরকার তৈরী করেছে তাতে তাদের মনোবল আরো মজবুত হয়েছে যার ফলে মনে করা হচ্ছে ঝড়ের গতিতে আসতে চলেছে বিজেপি বাঙ্গালায়।সব তত্ত্ব উড়িয়ে পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেছেন, ‘‘তৃণমূল যাই ভাবুক, অপেক্ষা করুন। সব ধীরে ধীরে দেখতে পাবেন! যা পরিস্থিতি, তাতে পশ্চিমবঙ্গ মন্ত্রিসভার বৈঠক জেলখানাতেই বসাতে হবে।’’ বিজেপি নেতার এই বক্তব্য বুঝিয়ে দিচ্ছে তাঁদের এ বার লক্ষ্য দ্রাবিড়-উৎকল-বঙ্গ। তার জন্য সারদা এবং নারদ তদন্তই যে বিজেপি-র হাতিয়ার হতে চলেছে, তা স্পষ্ট।সর্বনাশের আশঙ্কা যে অমূলক নয়, তা এ রাজ্যে বে়ড়ে চলা গোষ্ঠীসংঘর্ষের ঘটনাগুলিই ইঙ্গিত দিচ্ছে। গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো যুক্ত হয়েছে উত্তরবঙ্গের আটটি জেলা নিয়ে নতুন রাজ্যের দাবি। শোনা যাচ্ছে, এই দাবি তোলার নেপথ্যে রয়েছে বিজেপি-র জেলা স্তরের স্বল্প পরিচিত নেতারা। গোয়েন্দাদের দাবি, ভোট যত এগোবে, উত্তরবঙ্গের দাবি তত জোরালো হবে। কারণ, এ রাজ্যে বিজেপি-র পা উত্তরে প্রথম পড়বে বলে মনে করছেন তাঁরা।
এতদিন নানা প্রশ্নের এত দিন উত্তর ছিল ‘‘দাঁড়ান, গুজরাতটা মিটুক! আর কাল যে জনবহুল এর সাথে গুজরাট ও হিমাচল প্রদেশে বিজেপি সরকার তৈরী করেছে তাতে তাদের মনোবল আরো মজবুত হয়েছে যার ফলে মনে করা হচ্ছে ঝড়ের গতিতে আসতে চলেছে বিজেপি বাঙ্গালায়।সব তত্ত্ব উড়িয়ে পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেছেন, ‘‘তৃণমূল যাই ভাবুক, অপেক্ষা করুন। সব ধীরে ধীরে দেখতে পাবেন! যা পরিস্থিতি, তাতে পশ্চিমবঙ্গ মন্ত্রিসভার বৈঠক জেলখানাতেই বসাতে হবে।’’ বিজেপি নেতার এই বক্তব্য বুঝিয়ে দিচ্ছে তাঁদের এ বার লক্ষ্য দ্রাবিড়-উৎকল-বঙ্গ। তার জন্য সারদা এবং নারদ তদন্তই যে বিজেপি-র হাতিয়ার হতে চলেছে, তা স্পষ্ট।সর্বনাশের আশঙ্কা যে অমূলক নয়, তা এ রাজ্যে বে়ড়ে চলা গোষ্ঠীসংঘর্ষের ঘটনাগুলিই ইঙ্গিত দিচ্ছে। গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো যুক্ত হয়েছে উত্তরবঙ্গের আটটি জেলা নিয়ে নতুন রাজ্যের দাবি। শোনা যাচ্ছে, এই দাবি তোলার নেপথ্যে রয়েছে বিজেপি-র জেলা স্তরের স্বল্প পরিচিত নেতারা। গোয়েন্দাদের দাবি, ভোট যত এগোবে, উত্তরবঙ্গের দাবি তত জোরালো হবে। কারণ, এ রাজ্যে বিজেপি-র পা উত্তরে প্রথম পড়বে বলে মনে করছেন তাঁরা।
EmoticonEmoticon