ভারতরত্ন প্রাপ্ত শচীন টেন্ডুলকার যিনি নিজের কিছু ব্যাস্ততা বা অন্য কারণের জন্য উপস্থিত ছিলেন না সংসদে। এই নিয়েই প্রশ্ন তুলে সমাজবাদী পার্টির নেতা নরেশ আগরওয়াল বলেছিলেন, সেলিব্রেটিরা যদি অন্য দুনিয়ায় ব্যাস্ত থাকেন ,তাদের যদি রাজনীতির প্রতি আগ্রহ না থাকে তাহলে কেন তাদের সংসদ পদে মনোনীত করা হয়েছে।এই একই অভিযোগ ছিল রেখার বিরুদ্ধে।অবশ্য সমালোচনার হওয়ার দুদিন পরেই হাজির হয়েছিলেন শচীন টেন্ডুলকার।তিনি সংসদে হাজির না হলেও জনগণের জন্য কাজে নিজেকে নিয়োজিত করতে কোনো খামতি রাখেননি।বরাবরই নীরবে কাজ করতে ভালোবাসেন শচীন তেন্ডুলকর।একটা আস্ত গ্রামকে দত্তকও নিয়েছেন তিনি।বৃহস্পতিবার সংসদে কথা বলার কথা ছিল শচীনএর কিন্তু তিনি উঠে দাঁড়িয়ে কথা বলা শুরু করা মাত্র হৈচৈ শুরু করে কংগ্রেসএর সংসদরা।স্পিকার অর্থাৎ উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডু বহুবার বলেন শচীনকে কথা বলতে দেওয়ার কিন্তু কোনো পাত্তা না দিয়েই অসন্মান করে হৈহট্টতে মেতে থাকলেন তাঁরা।বেঙ্কাইয়া নাইডু এটাও বলেন যে শচীন এমন একজন ব্যাক্তিত্ব যার মতো কৃতিত্বের অধিকারী বিশ্বে কেউ নেই ,এবং তিনি প্রথমবার সংসদে কথা বলছেন ,এইটুকু সন্মান উনাকে অবশ্যই দেয়া উচিত।কিন্তু কিছুতেই হৈচৈ বন্ধ করেনি কংগ্রেসের সাংসদরা।শেষ পর্যন্ত ভেঙ্কাইয়া নাইডু বিরক্ত হয়ে টেলিকাস্ট থামিয়েবদেন।এই বিষয়ে নেটিজগতে তুমুল সমালোচনার ঝড় উঠেছে।যদিও এই বিষয়ে শচীন এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া জানাননি।
দেখুন সংসদের ভিডিও-
EmoticonEmoticon