কামাখ্যা: কামাখ্যা এমন একটা মন্দির যেখানে যোনির উপাসনা করা হয়।আসামের নিলাঞ্চল পাহাড়ের কাছে গুহাটি রেলস্টেশন থেকে ১০ কিমি দূরে এই মন্দির অবস্থিত যেখানে ৫১ শক্তিপীঠের মধ্যে একটা।আপনাদের জানিয়ে রাখি, এটা সবচেয়ে পুরানো শক্তিপীঠ এবং এখানে সতীমা এর যোনি কামাখ্যাতে পড়েছিল যার জন্য এখানে যোনি পুজো করা হয়।ধর্মপুরানে এর অনুসারে বিষ্ণু দেবতা মা সীতার প্রতি ভগবান শিবের মোহ ভঙ্গ করার জন্য দেবীর ৫১টুকরো করেছিলেন তারই মধ্যে যোনি ভাগ এখানে পড়েছিল। কামাখ্যা মন্দিরের কাছে প্রত্যেক বছর একটা মেলার আয়োজন করা হয় যেটা টেক্সটাইল মেলা বলা হয়।
মন্দিরের মাঝখানে যোনির আকারের কুন্ড জায়গা আছে যেখান থেকে সবসময় জল বয়ে যায়।এই মন্দিরের ভেতরে বিশেষত্ব হলো এখানে দেবী বা সতী মায়ের কোনো মূর্তি নেই।প্রতি বছর জুন মাসে এখানে অনেক সন্ন্যাসীরা আসেন এবং পুজো করেন।কামাখ্যা কে সমস্ত সৃষ্টির নির্মাণকেন্দ্র বলা হয় কারণ মায়ের যোনি থেকেই সবার জন্ম।অম্বুবাচি মেলার সময় কামাখ্যা মন্দিরের কাছে থাকা ব্রহ্মপুত্র নদীর জল বছরের তিনদিন লাল হয়ে যায় এটার কারণ কামাখ্যা দেবীর মাসিক ধর্ম।এই তিন দিন দেবীর রজঃস্বলা হন তাই মন্দির প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকে এই তিনদিন। কামাখ্যাকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় তন্ত্রবিদ্যা শিক্ষার জায়গা হিসেবে মনে করা হয়।
মন্দিরের মাঝখানে যোনির আকারের কুন্ড জায়গা আছে যেখান থেকে সবসময় জল বয়ে যায়।এই মন্দিরের ভেতরে বিশেষত্ব হলো এখানে দেবী বা সতী মায়ের কোনো মূর্তি নেই।প্রতি বছর জুন মাসে এখানে অনেক সন্ন্যাসীরা আসেন এবং পুজো করেন।কামাখ্যা কে সমস্ত সৃষ্টির নির্মাণকেন্দ্র বলা হয় কারণ মায়ের যোনি থেকেই সবার জন্ম।অম্বুবাচি মেলার সময় কামাখ্যা মন্দিরের কাছে থাকা ব্রহ্মপুত্র নদীর জল বছরের তিনদিন লাল হয়ে যায় এটার কারণ কামাখ্যা দেবীর মাসিক ধর্ম।এই তিন দিন দেবীর রজঃস্বলা হন তাই মন্দির প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকে এই তিনদিন। কামাখ্যাকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় তন্ত্রবিদ্যা শিক্ষার জায়গা হিসেবে মনে করা হয়।
EmoticonEmoticon