ভীম আর্মি প্রধান চন্দ্রশেখর আজাদকে (Chandrashekhar Azad) হায়দরাবাদে গ্রেফতার করে নেওয়া হয়েছে। অনুমতি ছাড়াই CAA এবং এনআরসির বিরুদ্ধে বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার জন্য রবিবার তেলেঙ্গানা পুলিশ চন্দ্রশেখরের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিয়েছে। Sangbad Pratidin হায়দ্রাবাদ পুলিশ জানিয়েছে, চন্দ্রশেখর আজাদ এর নেতৃত্বে বিনা অনুমতিতেই লঙ্গড় হাউস থানার সীমানায় বিরোধ প্রদর্শন চলছিল। যার জন্য হায়দ্রাবাদ পুলিশ পদক্ষেপ নিয়ে চন্দ্রশেখর আজাদকে পুলিশি হেফাজতে নেয়। তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, ভীম আর্মি প্রধান আদালত থেকে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি পেয়ে বাইরে আছেন। এর আগে বুধবার চন্দ্রশেখরও দিল্লির শাহীনবাগে চলমান আন্দোলনে পৌঁছেছিলেন। তিনি সেখানে বিক্ষোভকারীদের উদ্যেশে উস্কানি মূলক ভাষণ দেন।
তিনি জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ায়ও গিয়েছিলেন, যেখানে CAA নিয়ে ব্যাপক উপদ্রব হয়েছিল এবং সরকারি সম্পত্তিতে আগুন লাগানো হয়েছিল। ২০ ডিসেম্বর নয়াদিল্লিতে জামে মসজিদের নিকটে CAA এর বিরুদ্ধে আজাদ উস্কানি মূলক মন্তব্য করেছিলেন। জামা মসজিদের সামনে আজাদ যে ভাষণ দিয়েছিলেন তার জন্য উনার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
দাঙ্গা উস্কে দেওয়ার, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার ও জনগণকে উস্কে দেওয়ার অভিযোগে পুলিশ চন্দ্রশেখরকে গ্রেপ্তার করেছিল। পরে তিস হাজারী আদালত বিভিন্ন শর্তে চন্দ্রশেখরের জামিন মঞ্জুর করেছিল। জানিয়ে দি, একটা বড়ো ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ভারত ভাঙার পরিকল্পনা চলছে বলে দাবি করা হয়েছে। শাহীন বাগ প্রদর্শনের মাস্টার মাইন্ড সারজিল ইমাম নিজের ভাষণেই সমস্থ ষড়যন্ত্র উগরে ফেলেছে।
সারজিল ইমাম তার ভাষণে এই বিরোধিতার মূল উদেশ্য ও পরবর্তী টার্গেট ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেছে। JNU থেকে এতদিন শুধুমাত্র ‘ভারত তেরে টুকরে হঙ্গে’ শ্লোগান শোনা যেত। তবে JNU এর ছাত্র সারজিল ইমাম ভারতকে ভাঙার পুরো পরিকল্পনা করে ফেলেছে তা সে নিজের মুখেই প্রকাশ করেছে। সারজিল ইমাম ভিড়ের সামনে বলেছে ‘আমরা উত্তর-পূর্ব কে ভারত থেকে সম্পূর্ণ আলাদা করে দিতে পারি। সম্পূর্ণভাবে না পারলেও আমরা কিছুদিনের জন্য আলাদা তো করতেই পারি। আসাম কে আলাদা করা আমাদের দায়িত্ব।’ ৫ লক্ষ মুসলিমদের CAA এর বিরোধিতার নামে একজোট হয়ে আসামকে ভারত থেকে আলাদা করার ষড়যন্ত্র করেছে এই কট্টরপন্থী।
তিনি জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ায়ও গিয়েছিলেন, যেখানে CAA নিয়ে ব্যাপক উপদ্রব হয়েছিল এবং সরকারি সম্পত্তিতে আগুন লাগানো হয়েছিল। ২০ ডিসেম্বর নয়াদিল্লিতে জামে মসজিদের নিকটে CAA এর বিরুদ্ধে আজাদ উস্কানি মূলক মন্তব্য করেছিলেন। জামা মসজিদের সামনে আজাদ যে ভাষণ দিয়েছিলেন তার জন্য উনার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
দাঙ্গা উস্কে দেওয়ার, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার ও জনগণকে উস্কে দেওয়ার অভিযোগে পুলিশ চন্দ্রশেখরকে গ্রেপ্তার করেছিল। পরে তিস হাজারী আদালত বিভিন্ন শর্তে চন্দ্রশেখরের জামিন মঞ্জুর করেছিল। জানিয়ে দি, একটা বড়ো ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ভারত ভাঙার পরিকল্পনা চলছে বলে দাবি করা হয়েছে। শাহীন বাগ প্রদর্শনের মাস্টার মাইন্ড সারজিল ইমাম নিজের ভাষণেই সমস্থ ষড়যন্ত্র উগরে ফেলেছে।
সারজিল ইমাম তার ভাষণে এই বিরোধিতার মূল উদেশ্য ও পরবর্তী টার্গেট ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেছে। JNU থেকে এতদিন শুধুমাত্র ‘ভারত তেরে টুকরে হঙ্গে’ শ্লোগান শোনা যেত। তবে JNU এর ছাত্র সারজিল ইমাম ভারতকে ভাঙার পুরো পরিকল্পনা করে ফেলেছে তা সে নিজের মুখেই প্রকাশ করেছে। সারজিল ইমাম ভিড়ের সামনে বলেছে ‘আমরা উত্তর-পূর্ব কে ভারত থেকে সম্পূর্ণ আলাদা করে দিতে পারি। সম্পূর্ণভাবে না পারলেও আমরা কিছুদিনের জন্য আলাদা তো করতেই পারি। আসাম কে আলাদা করা আমাদের দায়িত্ব।’ ৫ লক্ষ মুসলিমদের CAA এর বিরোধিতার নামে একজোট হয়ে আসামকে ভারত থেকে আলাদা করার ষড়যন্ত্র করেছে এই কট্টরপন্থী।
EmoticonEmoticon