১৪৪ টি আদিবাসী পরিবারকে ধর্মান্তকরণ করছিল খ্রিস্টান মিশনারিরা! তাদের সনাতন হিন্দু ধর্মে ফিরিয়ে আনলো এক হিন্দু সংগঠন

- January 26, 2020
কোনো এক আফ্রিকান নেতা বলেছিলেন, ” যখন খ্রিস্টান মিশনারীরা আমাদের দেশে এসেছিল তখন তাদের কাছে ছিল বাইবেল আমাদের কাছে ছিল জমি সম্পত্তি। কিন্তু কিছু বছর পরে আমাদের হাতে হাতে চলে এলো বাইবেল তাদের কাছে চলে গেল জমিজমা সম্পত্তি।” এখন আরো একবার ভারতবর্ষের খ্রিষ্টান মিশনারিদের বিরুদ্ধে ধর্মান্তকরণ এর ব্যাবসা চালানোর অভিযোগ উঠেছে। আগেই কেন্দ্রীয়মন্ত্রী রাজনাথ সিং খ্রিস্টান মিশনারিদের এবিষয়ে সাবধান হয়েছিলেন। কিন্তু পরিস্থিতি যেন এখনও কোনো পরিবর্তন হয়নি।

ইংরেজরা যখন ভারতবর্ষে এসেছিল তখন থেকেই ভারতীয়দের খ্রিস্টানে ধর্মান্তকরণ এর প্রয়াস চালিয়েছিল। তবে সেই সময় হিন্দু সমাজ ধর্মের প্রতি বেশি নিষ্ঠাবান হওয়ার কারণে ইংরেজরা দ্রুত সফল হতে পারেনি। তবে সময়ের সাথে থেকে ভারতে ইংরেজদের মেকেলে শিক্ষা বিস্তারের কারণে ভারতের জনগন নিজের সভ্যতাকে সংস্কৃতিকে হারিয়ে পাশ্চাত্য সভ্যতা সংস্কৃতি প্রভাবে প্রভাবিত হয়েছে। যার দরুন ভারতে খ্রিস্টান মিশনারিরা ব্যাপকহারে ধর্মান্তকরণ এর ব্যাবসা চালায়।
জানিয়ে দি, ধর্মান্তকরণ এর জন্য বিশ্বের খ্রিস্টান দেশগুলি মোটা টাকা ফান্ডিং হয় যা খ্রিস্টান মিশনারি ও NGO এর হাত ধরে সঞ্চালিত হয়। আসলে ভারতের ভূমি বিশ্বের সবথেকে উর্বর জমি, এটা মাথায় রেখেই সমস্থকিছু পরিকল্পনা করা হয়। তবে বিগত কিছু দশকে হিন্দু সমাজ কোণঠাসা হয়ে পড়ার পর সামান্য কিছু সংখ্যায় সক্রিয় হতে শুরু করেছে।

গুজরাট থেকে একটা বড়ো খবর সামনে আসছে যেখানে ১৪৪ টি আদিবাসী পরিবারকে খ্রিস্টানে ধর্মান্তকরণ করা হয়েছিল। এখন তাদেরকে আবার ‘ঘরে ফেরানো’ হয়েছে তথা সনাতন ধর্মে নিয়ে আসা হয়েছে। গুজরাটের ডাঙ জেলায় এমন বিশ্বহিন্দু পরিষদ, অগ্নিবীর ইত্যাদি সংগঠনের উদ্যোগে ১৪৪ টি আদিবাসী পরিবার সনাতন ধর্মে পুনরায় ফিরে এসেছে। অভিযোগ উঠেছে খ্রিস্টান মিশনারিরা অধিবাসীদের দরিদ্রতার সুযোগ নিয়ে তাদের ধর্মান্তকরণ করে এবং ধীরে ধীরে তাদের জমির উপর কব্জা বসায়।


EmoticonEmoticon

 

Start typing and press Enter to search