photo by google.com |
হোয়াইট হাউস জানায়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যৌথভাবে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে একটি ফোন কল করা হয়েছে।হোয়াইট হাউসের মতে, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যৌথভাবে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার জন্য একটি ফোন কল করার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শপথ করা হয়েছিল।
মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়, মঙ্গলবার নিউ ইয়র্কে সন্ত্রাসী হামলার কারণে মোনামের সমবেদনা জানানো হয়েছে।"দুই নেত্রীর মতে, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র সন্ত্রাসবাদের সর্বনাশের বিরুদ্ধে একসাথে লড়াই চালিয়ে যাবে।"মোদির দৃঢ়ভাবে সন্ত্রাসবাদের নিন্দা করা হয়েছে, এবং ক্ষতিগ্রস্তদের ও তাদের পরিবারের জন্য চিন্তা ও প্রার্থনা প্রদান করা হয়েছে"।
গ্রেফতারের পর তিনি যে বিবৃতি দিয়েছিলেন তার কারণেই এই হামলাটি ইসলামী রাষ্ট্র (আইএস) -এর সাথে যুক্ত ছিল বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।8 জন মানুষ - তাদের মধ্যে ছয় বিদেশী পর্যটক - একজন উজবেক অভিবাসী, সায়েফলো হাবিবুলাইভিক সাইপভ, 9/11 স্মারকের কাছাকাছি সাইকেলচালক ও পথচারীদের একটি ভ্যান চালায়।
ভারতকে পরাস্ত করার জন্য চীনের কয়েকটি ভয়ানক পরিকল্পনা , জানলে রেগে লাল...
ভারত ও চীনের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে বহু বছর ধরে।একদিকে ভারত তার প্রতিবেশী দেশগুলি থেকে শান্তি চায় অন্য দিকে চীন ভারত কে দুর্বল করতে চায়।চীন ভারতকে চাপে ফেলার জন্য একসঙ্গে অনেকগুলো পরিকল্পনা উপর কাজ করছে বলে জানা গিয়েছেন।চীনের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়লাভ করে জিনপিং বলেন সেনাবাহিনীকে যুদ্ধ জয়লাভের দিকে নজর দিতে হবে।ভারত ও বাংলাদেশ সীমান্তে তিব্বতের বাসিন্দাদের তিনি বলেন তাঁরা যেন চীনের ভূখণ্ড রক্ষা করার জন্য তৈরী থাকেন।শোনাযাচ্ছে যে চীন ভারতকে চাপে ফেলতে ব্রহ্মপুত্র নদ এর উপর একটা ভয়ানক পরিকল্পনার ছক কষছে।পরিকল্পনা অনুযায়ী চিন ১০০০ কিমি এর একটা টানেল তৈরী করতে চলেছে যার মাধ্যমে তিব্বত থেকে আসা ব্রহ্মপুত্রের গতিপথ বদলে ফেলার চিন্তাভাবনা করছে চীন।ব্রহ্মপুত্র নদ তিব্বত থেকে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে এসে বঙ্গোপসাগরে পড়ে।চিন সুড়ঙ্গ তৈরির মাধ্যমে ওই নদকে জিনজিয়াং প্রদেশের দিকে চালনা করবে বলে জানাগিয়েছে।এর প্রভাব ভারত বাংলাদেশ দুটি দেশেই পড়বে।কিন্তু বর্তমানে এই পরিকল্পনা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে।অন্যদিকে চিন ভারতের এলাকা দখল করার জন্য চীনের মেষপালকের অরুণাচল প্রদেশে পাঠিয়ে সেটা নিজেদের জায়গা বলে দাবি জানাচ্ছে।তবে ভারতীয় সেনা ও রাজনৈতিক মহল চীনের এইসব কূটনৈতিক চালের মোকাবিলা করতে পারবে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা।
EmoticonEmoticon